সেতু?
মহেশখালী-কক্সবাজার যাতায়াতের পথ বাঁকখালী নদীর মোহনা যা খুবি গভীরতা আর একটা উপজেলা যার কথা বিবেচনা করে সরকার কখনো সেতুর পরিকল্পনা করবে না।কারণ,যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজতর হবার জন্য যে সেতু হবে তার জন্য কোটি কোটি টাকা ব্যয় হবে।সে টাকা একটা উপজেলা যোগাযোগ মাধ্যমে কখনো তুলা সম্ভব না।দ্বীপাঞ্চল এর নেতৃত্ব অভিভাবক এমপি মহোদয় এর পূর্বের মত প্রতিশ্রুতি দিলেন তোফায়েল জানাজায় সেতু হবেন বলে আর মহেশাখালী মানুষের প্রাণের দাবি সেতু চাই।তবে সেটা বাস্তবায়ন হবে কিনা সেটা বড় ব্যাপার।যদি সেতু বাস্তবায়ন হয় তাহলে আমারো দাবি সেতু,তারপরও মনে হয় দিবাস্বপ্ন সেতু।
ফেরী?
বাকঁখালী নদীর স্রোত বহমান যা এইখানে মাটি-বালি ঐখানে নিয়ে চলে আর ঐখানে মাটি-বালি এইখানে নিয়ে চলে।প্রতিদিন হচ্ছে কোন একদিকে না একদিকে ভরাট।ভাটার পানিতে শুকিয়ে যায় ঘাট পর্যন্ত পানি তাহলে ফেরী ভিড়বে কোথায়?পানি ছাড়া ফেরী চলে না।যার ফলে ভোগান্তি'র চেয়ে ভোগান্তি বাড়বে আমাদের "কাল কেটে কুমির চাষ করা হবে"।
লঞ্চ?
আধুনিক উন্নত লঞ্চ অল্পস্বল্প পানিতেও চলে এমন লঞ্চ ঘাটে নিয়ে আসলে অনেক টা ভোগান্তি শেষ হবে।যে লঞ্চ এর ধারণক্ষমতা হবে বিশ-ত্রিশ অথবা ত্রিশ- চল্লিশ যাত্রী যাতায়াত করতে পারবে নিঃসন্দেহ।
বর্তমানে আমরা মতে লঞ্চ উপযুক্ত
কেন না,অল্প ব্যয়ে অল্প সময়ে আধুনিক লঞ্চ ব্যবস্থা খুবি সহজলভ্য ব্যাপার।সাথে বর্তমান অনিয়ম নিয়ম ফিরিয়ে আনা অতিব প্রয়োজন।আর সাথে দু ঘাটে দুটা নৌ চেক পোস্ট অবশ্যই দরকার।আর দক্ষ চালক অবশ্যই প্রয়োজনীয়।
মোহাম্মদ সোহেল রানা
ছাত্র,বি.এস.এস. অনার্স সমাজবিজ্ঞান
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়,কক্সবাজার সিটি কলেজ।
No comments:
Post a Comment