আস্তিক বনাম নাস্তিক
মুহা. কবির হোসেন
কালিমার সরাব করছি পাণ
আস্তিক সেই সে মুসলমান ,
নাস্তিক সেতো মানেনি ঈমান
খোদাদ্রোহী ও বেইমান।
ছিদ্রান্বেষণকারী নাস্তিক এ বসুধায়
যে পাত্রে খায় সে পাত্র করে নাশ ,
ওরা বিভ্রান্তিকারী নাশকতা ছড়ায়
বিকৃত মস্তিষ্কে করে ত্রাস।
আল্লাহ রাসূল মানে আস্তিক
অপরাধ অনুভবে সদা ঝাঁকি ,
নাস্তিক সতত ঠাট্টা বিদ্রুপে
একাত্মবাদেও দেয় ফাকি।
ঈশ্বর আল্লাহ গড ভগবান
যে ,নামে ডাকে সে ডাকেতো!
ঈশ্বরের অস্তিত্ব না থাকিলে তবে
কাফেরের প্রতিহিংসা কেন ?
প্রতিহিংসাতো তার সাথে সাজে
অস্তিত্ব যার বিদ্যমান থাকে ,
অস্তিত্বহীন নাস্তিক সে কী মানিবে
উগ্রতায় যে মেতে থাকে ?
মুসলিম হলে মসজিদে পড়ি নামাজ
খৃষ্টান করে আদায় গির্জায় ,
হিন্দু সেও মন্দিরে যেয়ে রোজ
করছে পূজা যে আদায়।
অস্তিত্ববান আল্লাহ খোদা গড ভগবান
নাস্তিক কিছুই সে মানেনা ,
সমানত নহে সে আস্থা আরাধনায়
নাস্তিক ছাড়া নিজেকে জানেনা।
নিজেকে নিজেই বলে যে নাস্তিক
সে যে অসার অপদার্থ নির্দ্বিধায় ,
মুসলিম চির সত্য ধর্মের অস্তিত্বেই
ইতিহাসের পাতায় খোদিত হয়।
ঈশ্বর যদি না ই থাকিত ভাই
কোথা থেকে এলো ফোরকান ?
চেলেন্ঞ্জে হেরে মুশরীক কাফেরে
মনগড়া মতবাদ ফরমান।
যুগের পর যুগ এসেছে নবী রাসূল
করেছেন এ ধরনী আবাদ ,
খোদারদ্রোহী কেহই হলোনা সফল
নমরুদ ফেরআউন আদ সামুদ !
ঈশ্বর নেই না আছে ,ছাড় দুধুল্যতা
নিজ আত্মার কাছে জেনে নাওনা ,
ঈশ্বর কে কোথায় আকার সাকার
চোখ খুলে দেখো বলে কী নিরবাত্মা ।
অন্ধ বিশ্বাস জানি বড়ো মূর্খতা
নিজের থেকেই জানিব তারে ,
সব পাণ্ডিত্য ঝেরে ফেলে
দেখো ইব্রাহিম (আ) কে।
দিবস রজনী চন্দ্র সূর্য চুল চিরে দেখে
মুসা ঈসা ইব্রাহিম জ্ঞানী গুণী ,
নাস্তিক বাদে সকলেই নির্দ্বিধায়
ঈশ্বর না মানিয়া কেহই পারেনি।
No comments:
Post a Comment