Saturday, November 7, 2020

 আস্তিক বনাম নাস্তিক 

             মুহা. কবির হোসেন 


কালিমার সরাব করছি পাণ

  আস্তিক সেই সে মুসলমান ,

নাস্তিক সেতো মানেনি ঈমান 

 খোদাদ্রোহী ও বেইমান। 


ছিদ্রান্বেষণকারী নাস্তিক এ বসুধায় 

যে পাত্রে খায় সে পাত্র করে নাশ ,

ওরা বিভ্রান্তিকারী নাশকতা ছড়ায় 

  বিকৃত মস্তিষ্কে করে ত্রাস। 


আল্লাহ রাসূল মানে আস্তিক

অপরাধ অনুভবে সদা ঝাঁকি ,

নাস্তিক সতত ঠাট্টা বিদ্রুপে 

একাত্মবাদেও দেয় ফাকি। 

 

   ঈশ্বর আল্লাহ গড ভগবান 

  যে ,নামে ডাকে সে ডাকেতো!

ঈশ্বরের অস্তিত্ব না থাকিলে তবে

   কাফেরের প্রতিহিংসা কেন ? 


  প্রতিহিংসাতো তার সাথে সাজে

    অস্তিত্ব যার বিদ্যমান থাকে ,

 অস্তিত্বহীন নাস্তিক সে কী মানিবে 

      উগ্রতায় যে মেতে থাকে ?


মুসলিম হলে মসজিদে পড়ি নামাজ 

     খৃষ্টান করে আদায় গির্জায় ,

  হিন্দু সেও মন্দিরে যেয়ে রোজ

       করছে পূজা যে আদায়।


অস্তিত্ববান আল্লাহ খোদা গড ভগবান 

    নাস্তিক কিছুই সে মানেনা ,

সমানত নহে সে আস্থা আরাধনায়

  নাস্তিক ছাড়া নিজেকে জানেনা। 


  নিজেকে নিজেই বলে যে নাস্তিক 

   সে যে অসার অপদার্থ নির্দ্বিধায় ,

  মুসলিম চির সত্য ধর্মের অস্তিত্বেই

    ইতিহাসের পাতায় খোদিত হয়।


     ঈশ্বর যদি না ই থাকিত ভাই 

   কোথা থেকে এলো ফোরকান ?

  চেলেন্ঞ্জে হেরে মুশরীক কাফেরে

       মনগড়া মতবাদ ফরমান। 


       যুগের পর যুগ এসেছে নবী রাসূল 

            করেছেন এ ধরনী আবাদ ,

        খোদারদ্রোহী কেহই হলোনা সফল

           নমরুদ ফেরআউন আদ সামুদ !


       ঈশ্বর নেই না আছে ,ছাড় দুধুল্যতা 

        নিজ আত্মার কাছে জেনে নাওনা ,

      ঈশ্বর কে কোথায় আকার সাকার 

     চোখ খুলে দেখো বলে কী নিরবাত্মা ।


         অন্ধ বিশ্বাস জানি বড়ো মূর্খতা 

           নিজের থেকেই জানিব তারে ,

              সব পাণ্ডিত্য ঝেরে ফেলে

                 দেখো ইব্রাহিম (আ) কে।

         

        দিবস রজনী চন্দ্র সূর্য চুল চিরে দেখে 

              মুসা ঈসা ইব্রাহিম জ্ঞানী গুণী ,

            নাস্তিক বাদে সকলেই নির্দ্বিধায় 

             ঈশ্বর না মানিয়া কেহই পারেনি।

No comments: