Saturday, November 21, 2020

Assignment on class six about English. Holding hand

 JUSTIFY THE TITLE OF THE POEM HOLDING HANDS

Elephants were walking along the trail holding hands. By holding their tails they are working slowly. Besides, They were walking by holding their trunks. When they walked the move in a circus ring. And hold a walk they never miss these criteria of walking.


A SHOPPING EXPERIENCE IN A GROCERY SHOP

A grocery is a shop that sells the daily necessary things. It is a useful place. Some shops are big and somewhere is small. It is found everywhere. One day, I went to a grocery shop with my father. We entered a grocery shop. I saw there was a cashier who took money from the customers. There were three salesmen to serve the customers.

There are some shops which had no fixed price. the owner of a grocery buys things from the market at a cheap rate. Things were sold with a little margin.

Nowadays various companies supply their products to a grocery shop there transports. A grocery is a useful place in Indeed.

There where another part of the grocery shop where contained tea, coffee, bread, biscuits, etc. Then my father asked me if what I would take.

I replied that I would take coffee with a biscuit. After completing that we went to the cashier.

My father asked him how much we had to pay. Reply it was 1000 taka. Then my father paid the payment to the cashier.

The salesman put the grocery things in a bag and gave it to my fathers and, We thanked them and left the place.

The experience of visit a grocery shop really enjoyable to me. I have learned many things from it.

Saturday, November 7, 2020

 আস্তিক বনাম নাস্তিক 

             মুহা. কবির হোসেন 


কালিমার সরাব করছি পাণ

  আস্তিক সেই সে মুসলমান ,

নাস্তিক সেতো মানেনি ঈমান 

 খোদাদ্রোহী ও বেইমান। 


ছিদ্রান্বেষণকারী নাস্তিক এ বসুধায় 

যে পাত্রে খায় সে পাত্র করে নাশ ,

ওরা বিভ্রান্তিকারী নাশকতা ছড়ায় 

  বিকৃত মস্তিষ্কে করে ত্রাস। 


আল্লাহ রাসূল মানে আস্তিক

অপরাধ অনুভবে সদা ঝাঁকি ,

নাস্তিক সতত ঠাট্টা বিদ্রুপে 

একাত্মবাদেও দেয় ফাকি। 

 

   ঈশ্বর আল্লাহ গড ভগবান 

  যে ,নামে ডাকে সে ডাকেতো!

ঈশ্বরের অস্তিত্ব না থাকিলে তবে

   কাফেরের প্রতিহিংসা কেন ? 


  প্রতিহিংসাতো তার সাথে সাজে

    অস্তিত্ব যার বিদ্যমান থাকে ,

 অস্তিত্বহীন নাস্তিক সে কী মানিবে 

      উগ্রতায় যে মেতে থাকে ?


মুসলিম হলে মসজিদে পড়ি নামাজ 

     খৃষ্টান করে আদায় গির্জায় ,

  হিন্দু সেও মন্দিরে যেয়ে রোজ

       করছে পূজা যে আদায়।


অস্তিত্ববান আল্লাহ খোদা গড ভগবান 

    নাস্তিক কিছুই সে মানেনা ,

সমানত নহে সে আস্থা আরাধনায়

  নাস্তিক ছাড়া নিজেকে জানেনা। 


  নিজেকে নিজেই বলে যে নাস্তিক 

   সে যে অসার অপদার্থ নির্দ্বিধায় ,

  মুসলিম চির সত্য ধর্মের অস্তিত্বেই

    ইতিহাসের পাতায় খোদিত হয়।


     ঈশ্বর যদি না ই থাকিত ভাই 

   কোথা থেকে এলো ফোরকান ?

  চেলেন্ঞ্জে হেরে মুশরীক কাফেরে

       মনগড়া মতবাদ ফরমান। 


       যুগের পর যুগ এসেছে নবী রাসূল 

            করেছেন এ ধরনী আবাদ ,

        খোদারদ্রোহী কেহই হলোনা সফল

           নমরুদ ফেরআউন আদ সামুদ !


       ঈশ্বর নেই না আছে ,ছাড় দুধুল্যতা 

        নিজ আত্মার কাছে জেনে নাওনা ,

      ঈশ্বর কে কোথায় আকার সাকার 

     চোখ খুলে দেখো বলে কী নিরবাত্মা ।


         অন্ধ বিশ্বাস জানি বড়ো মূর্খতা 

           নিজের থেকেই জানিব তারে ,

              সব পাণ্ডিত্য ঝেরে ফেলে

                 দেখো ইব্রাহিম (আ) কে।

         

        দিবস রজনী চন্দ্র সূর্য চুল চিরে দেখে 

              মুসা ঈসা ইব্রাহিম জ্ঞানী গুণী ,

            নাস্তিক বাদে সকলেই নির্দ্বিধায় 

             ঈশ্বর না মানিয়া কেহই পারেনি।

Sunday, November 1, 2020

 সেতু?

মহেশখালী-কক্সবাজার যাতায়াতের পথ বাঁকখালী নদীর মোহনা যা খুবি গভীরতা আর একটা উপজেলা যার কথা বিবেচনা করে সরকার কখনো সেতুর পরিকল্পনা করবে না।কারণ,যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজতর হবার জন্য যে সেতু হবে তার জন্য কোটি কোটি টাকা ব্যয় হবে।সে টাকা একটা উপজেলা যোগাযোগ মাধ্যমে কখনো তুলা সম্ভব না।দ্বীপাঞ্চল এর নেতৃত্ব অভিভাবক এমপি মহোদয় এর পূর্বের মত প্রতিশ্রুতি দিলেন তোফায়েল জানাজায় সেতু হবেন বলে আর মহেশাখালী মানুষের প্রাণের দাবি সেতু চাই।তবে সেটা বাস্তবায়ন হবে কিনা সেটা বড় ব্যাপার।যদি সেতু বাস্তবায়ন হয় তাহলে আমারো দাবি সেতু,তারপরও মনে হয় দিবাস্বপ্ন সেতু।


ফেরী?

বাকঁখালী নদীর স্রোত বহমান যা এইখানে মাটি-বালি ঐখানে নিয়ে চলে আর ঐখানে মাটি-বালি এইখানে নিয়ে চলে।প্রতিদিন হচ্ছে কোন একদিকে না একদিকে ভরাট।ভাটার পানিতে শুকিয়ে যায় ঘাট পর্যন্ত পানি তাহলে ফেরী ভিড়বে কোথায়?পানি ছাড়া ফেরী চলে না।যার ফলে ভোগান্তি'র চেয়ে ভোগান্তি বাড়বে আমাদের "কাল কেটে কুমির চাষ করা হবে"।


লঞ্চ?

আধুনিক উন্নত লঞ্চ অল্পস্বল্প পানিতেও চলে এমন লঞ্চ ঘাটে নিয়ে আসলে অনেক টা ভোগান্তি শেষ হবে।যে লঞ্চ এর ধারণক্ষমতা হবে বিশ-ত্রিশ অথবা ত্রিশ- চল্লিশ যাত্রী যাতায়াত করতে পারবে নিঃসন্দেহ।


বর্তমানে আমরা মতে লঞ্চ উপযুক্ত

কেন না,অল্প ব্যয়ে অল্প সময়ে আধুনিক লঞ্চ ব্যবস্থা খুবি সহজলভ্য ব্যাপার।সাথে বর্তমান অনিয়ম নিয়ম ফিরিয়ে আনা অতিব প্রয়োজন।আর সাথে দু ঘাটে দুটা নৌ চেক পোস্ট অবশ্যই দরকার।আর দক্ষ চালক অবশ্যই প্রয়োজনীয়।




মোহাম্মদ সোহেল রানা

ছাত্র,বি.এস.এস. অনার্স সমাজবিজ্ঞান 

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়,কক্সবাজার সিটি কলেজ।