Tuesday, November 12, 2019

গেম থিওরি কি? Game theory কী ? What is the game theory?


গেম থিওরি কি?


গেম তত্ত্ব প্রতিযোগী খেলোয়াড়দের মধ্যে সামাজিক পরিস্থিতি উপলব্ধি করার জন্য একটি তাত্ত্বিক কাঠামো। কিছু ক্ষেত্রে, গেম তত্ত্ব কৌশল কৌশল বা কৌশলগত বিন্যাসে স্বতন্ত্র এবং প্রতিযোগী অভিনেতাদের কমপক্ষে সর্বোত্তম সিদ্ধান্ত গ্রহণ। গেম তত্ত্বের মূল পথিকৃগণ হলেন গণিতবিদ জন ফন নিউম্যান এবং জন ন্যাশ, পাশাপাশি অর্থনীতিবিদ ওসকার মরজেনস্টেন।

গেম তত্ত্ব হ'ল যৌক্তিক সিদ্ধান্ত গ্রহণকারীদের মধ্যে কৌশলগত মিথস্ক্রিয়ার গণিতের মডেলগুলির অধ্যয়ন। [1] এটি সামাজিক বিজ্ঞানের সমস্ত ক্ষেত্রে যেমন যুক্তি, সিস্টেম বিজ্ঞান এবং কম্পিউটার বিজ্ঞানে প্রয়োগ করে। মূলত, এটি শূন্য-সমষ্টি গেমগুলিকে সম্বোধন করেছিল, যেখানে প্রতিটি অংশগ্রহণকারীর লাভ বা ক্ষতি অন্যান্য অংশগ্রহণকারীদের দ্বারা ঠিক সুষম হয়। আজ, গেম তত্ত্বটি বিস্তৃত আচরণগত সম্পর্কের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য, এবং এখন মানুষ, প্রাণী এবং কম্পিউটারগুলিতে যৌক্তিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের বিজ্ঞানের জন্য একটি ছাতা শব্দ।

আধুনিক গেমের তত্ত্বটি দ্বি-ব্যক্তির শূন্য-সম গেমগুলিতে মিশ্র-কৌশলগত ভারসাম্যের ধারণা এবং জন ভন নিউমানের দ্বারা প্রমাণিত হয়ে শুরু হয়েছিল। ভন নিউমানের আসল প্রমাণটি ব্রাউউর স্থির-পয়েন্ট উপপাদ্যকে অবিচ্ছিন্ন ম্যাপিংগুলিকে কমপ্যাক্ট উত্তল সেটগুলিতে ব্যবহার করেছিল, যা গেম তত্ত্ব এবং গাণিতিক অর্থনীতিতে একটি স্ট্যান্ডার্ড পদ্ধতিতে পরিণত হয়েছিল। তাঁর গবেষণাপত্রটি পরে 1944 সালের থিওরি অফ গেমস এবং ইকোনমিক বিহেভিয়ার বইটি অনুসরণ করে, যা ওসকার মরজেন্সটারের সহ-রচিত, যা বেশ কয়েকটি খেলোয়াড়ের সহযোগী গেম হিসাবে বিবেচিত হয়েছিল। এই বইয়ের দ্বিতীয় সংস্করণটি প্রত্যাশিত ইউটিলিটির একটি অচল তাত্ত্বিক তত্ত্ব সরবরাহ করেছিল, যা গণিতের পরিসংখ্যানবিদ এবং অর্থনীতিবিদদেরকে অনিশ্চয়তার মধ্যে সিদ্ধান্ত গ্রহণের চিকিত্সার অনুমতি দেয়।

গেম তত্ত্বটি বহু পণ্ডিত 1950 এর দশকে ব্যাপকভাবে বিকাশ করেছিলেন। এটি স্পষ্টভাবে ১৯ bi০ এর দশকে জীববিজ্ঞানের ক্ষেত্রে প্রয়োগ করা হয়েছিল, যদিও একই রকমের বিকাশ কমপক্ষে ১৯৩০ এর দশকে ফিরে আসে। গেম তত্ত্বটি বহু ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ সরঞ্জাম হিসাবে ব্যাপকভাবে স্বীকৃত হয়েছে। ২০১৪ সালের হিসাবে, অর্থনীতি বিজ্ঞানের নোবেল স্মৃতি পুরস্কারটি তাত্ত্বিক জিন তিরোলে খেলতে যাওয়ায়, এগারটি গেমের তাত্ত্বিকগণ অর্থনীতির নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন। জন মেইনার্ড স্মিথকে জীববিদ্যায় গেম তত্ত্ব প্রয়োগের জন্য ক্রাফর্ড পুরষ্কার দেওয়া হয়েছিল।

What Is Game Theory?

Game theory is a theoretical framework for conceiving social situations among competing players. In some respects, game theory is the science of strategy, or at least the optimal decision-making of independent and competing actors in a strategic setting. The key pioneers of game theory were mathematicians John von Neumann and John Nash, as well as economist Oskar Morgenstern.




🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄


সত্যতীর্থঙ্কর সুমিত



মুহূর্তের মধ্যে হারিয়ে যায় কত অজানা স্রোতফিরে ফিরে আসেবদলে যাওয়া কথাআর চলমান প্রতিশ্রুতিগুলোবেআব্রু হয়ে.........কোনো সন্ধানের পথে হাত বাড়ায়
যেখানে লুকিয়ে থাকে ফেলে আসা আসল সত্য।






তীর্থঙ্কর সুমিতমানকুন্ডু ব্রাম্ভন পাড়া
হুগলি  ৭১২১৩৯


🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄

চন্দনাইশ ও চন্দনাইশের আলেম-ওলামা ও পীর মাশায়েখ                       মোহাম্মদ ইমাদ উদ্দীন



 চন্দনাইশ বাংলাদেশের চট্টগ্রাম জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা। এই চন্দনাইশ ছিল পটিয়া উপজেলার একটি অংশ। ১৯৭৬ সালে পটিয়া থেকে বিচ্ছিন্ন করে চন্দনাইশ থানার সৃষ্টি করা হয়। ১৯৮৩ সালের ২ জুলাই চন্দনাইশ থানাকে উপজেলায় উন্নীত করা হয়।  কথিত আছে চন্দন ও আঁশ হতে চন্দনাইশ নামের উদ্ভব। এলাকাটি একসময় চন্দন গাছের উৎপাদন ও ব্যবসার জন্য বিখ্যাত ছিলো। বার আউলিয়া স্মৃতি বিজড়িত এই উপজেলা বিখ্যাত আলেম ওলামা   ও বেশ কিছু জাতীয় ব্যক্তিত্বের জন্য সুপরিচিত। বাংলাদেশের ইতিহাসে বিভিন্ন সময়ে নানান ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখার মত  আলেম-ওলামা ও পীর-মাশায়েখ সহ বহু গুণীজন উপহার দিয়েছে চন্দনাইশ। তৎকালীন চন্দনাইশের আলিমদের অতীত খুবই সমৃদ্ধ। তারা অত্র এলাকায় দ্বীন প্রচার বিশেষ করে দ্বীন শিক্ষা প্রসারে অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন। তারা নিজ গৃহে ছাত্র সংগ্রহ করে এবং থাকা খাওয়া নিজেই বহন করে দ্বীনি শিক্ষা দিতেন। আলিমগণ  শিক্ষা বিস্তারের পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক কর্মকান্ড ও জনকল্যাণ মূলক কাজে অগ্রণী ভূমিকা রাখেন। তাছাড়া অত্র এলাকার আলেমগণ অনেক আন্দোলন ও সংগ্রামের রূপকার এবং পুরোধা ছিলেন। এমন কি তাদের মধ্যে অনেকেই উপমহাদেশ সহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে সুনাম ও সুপ্রসিদ্ধ লাভ করেছেন। 
১.মাওলানা মোহছেন শাহ আরবী
২.হযরত মোস্তান আলী শাহ (রহ)
৩. মাওলানা মনিরুজ্জামান ইসলামাবাদী –– ইসলামী চিন্তাবিদ, জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের সক্রিয় কর্মী ও সাংবাদিক।
০৪. অধ্যক্ষ মুফতি মাওলানা  শফিউর রহমান। তিনি “মুফতি সাহেব” নামে সুপ্রসিদ্ধ ছিলেন। তিনি নিজ এলাকা চন্দনাইশে হাশিমপুর মকবুলিয়া সিনিয়ার মাদ্রাসা এবং জোয়ারা ইসলামিয়া ফাজিল মাদ্রাসায় প্রতিষ্ঠাতা ও অধ্যক্ষ পদে ইন্তিকালের পূর্ব পর্যন্ত সুনাম ও দক্ষতার সহিত নিবিড়ভাবে দায়িত্ব পালন করেন।
০৫.মাওলানা নাদেরুজ্জমান (রহ), কলকাতা আলিয়া মাদরাসার উপাধ্যক্ষ,  পটিয়া ও বোয়ালখালী থানার ক্বাজী (বিচারক) ছিলেন।
০৬.মাওলানা আব্দুল হামীদ ফখরে বাংলা (রহ)
০৭. শায়খুল হাদীস অধ্যক্ষ মাওলানা ফখরুদ্দীন (রহ) (১ মার্চ ১৯৪৯ - ২৬ মে ২০১১); অধ্যক্ষ, মাদ্রাসা-ই-আলিয়া সিলেট এবং সাবেক মুহাদ্দিস, মাদ্রাসা-ই-আলিয়া ঢাকা, শায়খুল হাদীস চুনতী হাকিমিয়া আলিয়া কামিল মাদরাসা।
০৮.শমে বাংলা মাওলানা আলা উদ্দিন (রহ), কর্মজীবনে জোয়ারা ইসলামিয়া ফাজিল মাদরাসায় উপাধ্যক্ষ,  রাঙ্গুনিয়া নূরুল উলূম সিনিয়ার মাদরসায়  শিক্ষকতা করেন। পটিয়া অহিদিয়া ও বোয়ালখালী চরণদ্বীপ রিজভীয়া মাদরাসায় অধ্যক্ষ ছিলেন। তিনি ইন্তেকালে পূর্ব পর্যন্ত  সোবাহানিয়া আলিয়া কামিল মাদরাসায় মুহাদ্দিস পদে কৃতিত্বের সাথে দায়িত্ব পালন করেন। 
০৯. মাওলানা মোজাহেরুল হক, সাবেক অধ্যক্ষ হুগলী মাদরাসা। তাঁর নামে মৌলভী বাজার নামকরণ হয়। তিনি ডাক্তার মতিনের পিতা এবং অর্থনীতিবিদ ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা  হোসেন মোহাম্মদ জিল্লুর রহমানের দাদা।
১০. অধ্যক্ষ মাওলানা মুসলেহ উদ্দীন (রহ), অধ্যক্ষ সোবাহানিয়া আলিয়া কামিল মাদরাসা, সাবেক অধ্যক্ষ  জামেয়া সুন্নিয়া আলিয়া মাদরাসা
১১. শাহ সূফি মাওলানা আমজাদ আলী, এলাহাবাদ
১২. শাহ সূফি মাওলানা মমতাজ আলী, এলাহাবাদ
১৩. শাহসূফী আবু মুহাম্মদ জোহাদুর রহীম নকশবন্দী মোজাদ্দেদী কাঞ্চননগরী (রহ)।
১৪. মাওলানা শফি, জাফরাবাদ মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা
১৫. মাওলানা আবু ছালেহ (রহ), সাতবাড়িয়া
১৪.শাহ সূফি মাওলানা আমিনুল্লাহ শাহ (রহ), প্রকাশ বুড়া মাওলানা সাহেব।
১৬. মাওলানা মুহাম্মদ ইছহাক (রহ), কাঞ্চননগর।
১৭.মাওলানা মাহমুদুর রহমান (রহ), সাবেক অধ্যক্ষ জোয়ারা ইসলামিয়া ফাজিল মাদরাসা।
১৮.মাওলানা জালাল আহমদ (রহ), হাছানদন্ডী, প্রখ্যাত আলেম ও পীর সাহেব ছিলেন।
১৯. হযরত আল্লামা আব্দুল আওয়াল শাহ (রহ)
২০. মাওলানা আব্দুর রশীদ (রহ), সাতবাড়িয়া
২১. মাওলানা বোরহান উদ্দীন (রহ), ইসলামী চিন্তাবিদ ও শিক্ষাবিদ (মাওলানা, মন্জিল)।
২২. হযরত হাফেজ আনছুর আলী (রহ) 
২৩.হযরত মাওলানা সাইফুল্লাহ জোহাদী, পীরে কামেল।
২৪.মাওলানা আব্দুল জব্বার (রহ), (কাঞ্চননগরের মিয়াজী বাড়ি),  তিনি একজন সুবক্তা ও তার্কিক ছিলেন।
২৬. প্রফেসর ড. মুহাম্মদ রশিদ, সাবেক বিভাগীয় প্রধান, আরবী বিভাগ , চ. বি 
২৭.অধ্যক্ষ মাওলানা আমিনুর রহমান, জোয়ারা ইসলামিয়া ফাজিল মাদরাসা, ইসলামী চিন্তাবিদ,  বহু গ্রন্থ প্রণেতা। (মাওলানা মন্জিল, চন্দনাইশ)
২৮. মাওলানা মুহাম্মদ সাহেব (রহ), সাতবাড়িয়া। তিনি ফখরে বাংলা মাওলানা আব্দুল হামীদ (রহ)'র চাচাতো ভাই ছিলেন।  তিনি কর্মজীবনে চট্টগ্রাম মোহছেনীয়া মাদরাসায় শিক্ষকতা করেন। কিছুদিন প্রধানের দায়িত্বও পালন করেন। এমন কি তিনি চট্টগ্রাম সোবহানিয়া আলিয়া মাদরাসার প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে সোবহান সাহেবের সাথে থেকে এই দ্বীনি প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেন। 
২৯.মাওলানা শামসুল ইসলাম হেলালী (বশরত নগর সিকদার বাড়ী), সাতকানিয়া আলিয়া মাদরাসা ও জাফরাবাদ মাদরাসার অধ্যক্ষ এবং রাঙ্গুনিয়া আলম শাহ পাড়া কামিল মাদরাসার প্রধান মুফাস্সির ছিলেন। একই সাথে মজলিসূল উলামা বাংলাদেশের মহাসচিব ছিলেন।
৩০. অধ্যক্ষ মাওলানা মুহাম্মদ বদিউল আলম রিজভি, (পশ্চিম এলাহাবাদ)। অধ্যক্ষ মাদরাসা-এ তৈয়্যবিয়া ইসলামিয়া সুন্নিয়া ফাজিল,ইসলামী চিন্তাবিদ, শিক্ষাবিদ ও বহু গ্রন্থ প্রণেতা।
৩১.অধ্যক্ষ মাওলানা তাজ উদ্দীন, তিনি কর্মজীবনে জোয়ারা ইসলামিয়া ফাজিল মাদ্রাসায় শিক্ষক,হাটহাজারীর লাঙ্গলমোড়া ইসলামিয়া সিনিয়ার মাদ্রাসায় অধ্যক্ষ, চন্দনাইশের এলাহাবাদ ফাজিল মাদ্রাসায় অধ্যক্ষ হিসেবে দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করেন। বর্তমানে তিনি  জামালপুরের মালুনছা আল আমিন জামিরিয়া  কামিল মাদ্রাসায় অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি চন্দনাইশের সুবিখ্যাত অলী হযরত আমিনুল্লাহ শাহ মাজার (প্রকাশ বুড়ো মাওলানা সাহেব) জামে মসজিদে খতীব হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।
৩২. মাওলানা ফয়েজ আহমদ কলন্ধরী (রহ), বরমা (মাজার বার্মা)
৩৩. আল্লামা মুফতি আহমদ হোসাইন আলকাদেরী, অধ্যক্ষ জামিরজুরী রজভিয়া আজিজিয়া রহমানিয়া সুন্নিয়া ফাজিল মাদরাসা।
৩৪.আল্লামা খলিলুর রহমান নেজামী, সাবেক অধ্যক্ষ সাঁইদাইর সুন্নিয়া সিনিয়র মাদরাসা,ইসলামী চিন্তাবিদ।৩৫.অধ্যক্ষ মাওলানা মোহাম্মদ ইসহাক (রহ), (হারালা), ইসলামী চিন্তাবিদ, অধ্যক্ষ হাশিমপুর মুকবুলিয়া মাদরাসা। উল্লেখ্য তিনি চন্দনাইশ পৌরসভার বর্তমান চেয়ারম্যান মাহবুব আলম খোকার পিতা।
৩৬.হযরত হেকিম মাওলানা ওবাইদুর রহমান (রহ), প্রকাশ হাকিম সাহেব। তিনি একজন ধর্মীয় সাধক হলেও পেশাশ চিকিৎসক ছিলেন।
৩৭. আল্লামা আব্দুল মালেক নুরী (রহ), পশ্চিম এলাহাবাদ, ইসলামী চিন্তাবিদ ও শিক্ষাবিদ।
৩৮.মৌলানা সাখাওয়াত হোসেন (কেশুয়া), সাবেক অধ্যক্ষ নেছারিয়া আলীয়া মাদরাসা চট্টগ্রাম।
৩৯. হযরত মাওলানা আবু বকর শাহ (রহ), পাঠানদন্ডী।
৪০.হযরত আল্লামা মুফতি রুহুল আমিন (রহ), কাঞ্চননগর।
৪১.মাওলানা আমিনুল্লাহ, সাতবাড়িয়া
৪২. হযরত আক্কেল আলী শাহ (রহ)।
৪৩.মাওলানা মোহাম্মদ আলী, সাতবাড়িয়া, ইসলামী চিন্তাবিদ ও শিক্ষাবিদ।
৪৪.মৌলানা ফয়েজ আহমদ দেওবন্দের ফারেগ।
৪৫.মাওলানা বদরুদ্দোজা (রহ), (ওফাত ১৯৭২)।
৪৬.মাওলানা আব্দুল মজিদ (রহ), সাতবাড়িয়া
৪৭.মাওলানা শহর আলী (রহ), সাতবাড়িয়া
৪৮. মাওলানা নজীর আহমদ, মুহাম্মদপুর, তিনি কর্মজীবনে জেলার ক্বাজী বা বিচারক ছিলেন। মাইজভান্ডারীর বড় মাওলানা আহমদ উল্লাহ (রহ)'র সহপাঠী ছিলেন।
৪৯. মাওলানা আব্দুচ্ছবুর 
৫০. মাওলানা জালাল আহমদ (রহ), হাছানদন্ডী, প্রখ্যাত আলেম ও পীর ছিলেন।
৫১. মাওলানা আব্দুল কাদের, ফরায়েজ শাস্ত্রের পাশাপাশি পাটিগণিত ও বীজগণিতে খুবই দক্ষ ছিলেন।
৫২. মাওলানা মীর মুহাম্মদ ইব্রাহীম, (হারালা), সাবেক অধ্যক্ষ বোয়ালখালী স্যার আশতোষ কলেজ।
৫৩. মাওলানা মোস্তাফিজুর রহমান (রহ), (সাতবাড়িয়া, নগরপাড়া), প্রকাশ ফকির মাওলানা সাহেব।
৫৪. শাহ সূফী মাওলানা নুরুল ইসলাম আল কাদেরী (রহ), হারালা।
৫৫. মরহুম অধ্যক্ষ মাওলানা ক্বারী নুরুল আলম খাঁন,  (ওনার নিজ জন্মস্থান চাঁদপুর,পরবর্তীতে চন্দনাইশে এসে স্থানীয় বাসিন্দা হন।) সাবেক অধ্যক্ষ আল আমিন বারিয়া, হালিশহর তৈয়্যবীয়া,  অধ্যক্ষ, হাটহাজারী নোমানিয়া ফাযিল মাদরাসা।
৫৬. মাওলানা নুরুল ইসলাম (আউয়াল) শাহ,প্রবীণ আলেমে দ্বীন,কাঞ্চনাবাদ ইউনিয়ন, উপাধ্যক্ষ, হাশিমপুর মকবুলিয়া মাদরাসা।
৫৭.মরহুম মাওলানা সিরাজুল মোস্তফা কাদেরী (রহ), ইসলামী চিন্তাবিদ ও শিক্ষাবিদ। 
৫৮. মাওলানা হারুনুর রশীদ, কানাইমাদারী, অধ্যক্ষ সোবাহানিয়া আলিয়া কামিল মাদরাসা।
৫৯.মুফতি সিরাজুদ্দীন তৈয়বী,(কাঞ্চনাবাদ ইউনিয়ন),উপাধ্যক্ষ, জামিরজুরি রজবিয়া আ. রহমানিয়া ফাজিল  মাদরাসা।
৬০. মৌলানা ওবায়দুল হক ফারুকী, (বাতজুরী, বরমা) উপাধ্যক্ষ, হুলাইন হযরত এয়াছিন আওলিয়া হামিদিয়া আবেদিয়া সিনিয়র মাদরাসা, পটিয়া,চট্টগ্রাম।
৬১. হাফেজ মাওলানা এমদাদ উল্লাহ, (বৈলতলী) প্রধান পরিচালক, বশরত নগর রশিদিয়া মাদরাসা।
৬২.মাওলানা মীর মুহাম্মদ আলাউদ্দীন আল কাদেরী, (হারলা),  জামেয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া আলিয়া মাদরাসা।
৬৩.ক্বারী সৈয়দ মাওলানা আব্দুল মান্নান (রহ),সাতবাড়িয়া
৬৪.মরহুম মাওলানা শাহ মফজল আহমদ, (বৈলতলী)প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক বশরত নগর রশিদিয়া মাদরাসা।
৬৫.মরহুম মাওলানা আব্দুল্লাহ আল নসিম সাহেব(পশ্চিম বৈলতলী) শাইখুল হাদিস, কৈয়গ্রাম মাদরাসা।
৬৬.মরহুম মাওলানা শাহ আব্দুল ওয়াহেদ সাহেব, পশ্চিম বৈলতলী লাল মিয়ার দোকান।
৬৭. মাওলানা নূরুল হক (রহ), দোহাজারীর জামীরজুরী 
৬৮.হযরত সৈয়দ নিজাম (রহঃ)। এক হাজার মতান্তরে এক হাজার ষাট হিজরীর দিকে যে সমস্ত ধর্ম প্রচারকগন ইয়েমেন হতে এ দেশে আগম করেন, তাদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন।  তিনি  মহানবী (সাঃ) এর বংশধর ছিলেন। তিনি অত্র অঞ্চলে তথা চন্দনাইশ আবাদ করেন, এবং চন্দনাইশে স্থায়ী ভাবে বসবাস শুরু করেন।
৬৯.আব্দুর রহিম আল কাদেরী,আহমদিয়া করিমিয়া সুন্নিয়া ফাজিল মাদ্রাসার সাবেক অধ্যক্ষ।
৭০. আল্লামা ইসহাক কানাইমাদাৱী, শায়খুল হাদীস, পটিয়া ও জিৱি মাদৱাসা ।
৭১.হযরতুলহাজ্ব আল্লামা আব্দুর রহিম আনসারী। (সৈয়দাবাদ) অধ্যক্ষ, সীতাকুণ্ড বানুর বাজার ইসলামিয়া আলিম মাদরাসা
৭২.আল্লামা মুহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম আলকাদেরী (মাঃজিঃআ) (নগরপাড়া, সাতবাড়ীয়া), মুহাদ্দিস : শাহচান্দ আওলিয়া আলিয়া (কামিল) মাদ্রাসা পটিয়া, চট্টগ্রাম। 

তথ্যসূত্র :
১. চন্দনাইশ উপজেলা উইকিপিডিয়া
২. ড. হেলাল উদ্দীন মুহাম্মদ নোমান, "চট্টগ্রামের আলিম সমাজ জীবন ও কর্ম" (পিএইচডি গ্রন্থ)
৩.ড. সাইয়েদ মুহাম্মদ আবু নোমান, ইসলামী জ্ঞান-বিজ্ঞান প্রচার ও প্রসারে চট্টগ্রাম দারুল উলুম আলিয়া মাদরাসার অবদান। (পিএইচডি গ্রন্থ)
৩. চন্দনাইশের ইতিহাস ও ঐতিহ্য, সোহেল মো. ফখরুদ-দীন।
৪. চন্দনাইশ ও চন্দনাইশের কৃতি ব্যক্তিত্ব,  মোহাম্মদ ইমাদ উদ্দীন, সাপ্তাহিক চরকা, ১০ মার্চ ২০১৯।
৫. বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন, হাশিমপুর ইউনিয়ন (http://hashimpurup.chittagong.gov.bd/site/page/bc4467a0-2144-11e7-8f57-286ed488c766/প্রখ্যাত%20ব্যক্তিত্ব)
৬."জ্ঞান-বিজ্ঞান ও দ্বীনী ইসলাম প্রচারে  ঐতিহ্যবাহী "মুফতি পরিবার" এর অবদান", মোহাম্মদ ইমাদ উদ্দীন, দৈনিক প্রতিদিনের চিত্র, ২৯ মার্চ ২০১৯।
৭.চন্দনাইশের ইতিহাস, সোহেল মো. ফখরুদ-দীন।
৮. ইতিহাসের ছায়া: কাঞ্চনাবাদ থেকে চন্দনাইশ, মোহাম্মদ আবু তালেব বেলাল।

🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄

     লাখু গোয়ালার গরু
ঋভু চট্টোপাধ্যায়

--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
দরজাটা হাল্কা খুলে মুণ্ডুটা দরজার ভিতরে কিছুটা ঢুকিয়ে জিজ্ঞেস করল, ‘ডাক্তার সাহেব আসব?’ ডাক্তারবাবু মাথা তুলে একবার দেখে বললেন, ‘তুমি কে,সোজা আমার ঘরেকি ব্যাপার?’
এজ্ঞে আমি লাখু গোয়ালা,আমার লখির লগে এয়েছি
কি হয়েছে তোমার লখির?
-এজ্ঞে বাচ্চা দিবেক
বাচ্চা দিবেক তো ভর্তি করে দাও
-এজ্ঞে ইখানেই গ্যাঁড়াভরতি লিছে নাই
-কেন?
-এজ্ঞে টিকিটের লাইনে কত কথাবাপের নাম শুধায়মায়ের নাম শুধায়
-তুমি তাদের নাম বলবে
-ইখানেই গ্যাঁড়ামায়ের নাম জানি, আদুরিকিন্তু বাপের নাম তো জানি না
কেনতোমার মেয়ে নয়?
-বিটির পারা বটেকিন্তু বিটি লয়
-তাহলে যার মেয়ে তার নামটা লিখে দাওআর এখান থেকে যাওআমার অনেক কাজ
উখানে তো নাম লিছে নাই
-আচ্ছা আমি বলে দেবএবার নাম নিয়ে নেবে
তারপরেই মহকুমা হাসপাতালের সুপার বেল বাজিয়ে হাসপাতালেরর এক চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারিকে ডেকে বললেন,‘এই পল্টু এই লোকটার কি হয়েছে একটু দেখে দিও তো’ কর্মচারি ভদ্রলোক আচ্ছা বলে বেরিয়ে যাওয়ার মিনিট কুড়ি পরে এক্কেবারে হাঁপাতে হাঁপাতে সুপারের ঘরে এসে বলেন,‘স্যার লোকটা একটা গরু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি করতে এসেছেগরু নাকি বাচ্চা দেবে’ কথাটা শুনেই সুপারের মাথার অবশিষ্ট চুলগুলো নিজেদের মধ্যে ঝগড়া ঝামেলা আরম্ভ করে দিলএই হাসপাতালে যোগ দেওয়ার পর প্রতিদিনের নিত্য নতুন ঝামেলাতে মাথার চুল পঞ্চাশটাতে গিয়ে ঠেকেছেঝামেলা বলে ঝামেলাজন্ম প্রমান পত্র থেকে মৃত্যু প্রমান পত্রডাক্তার থেকে জমাদারমোক্তার থেকে ফোক্তারঝামেলা করতে কেউ বাদ দেয় নাএর পর রোগী থেকে ভোগিপেসেন্ট পার্টি থেকে লোকাল পার্টিব্যান্ড পার্টি ও তো আছেসুপারের অবস্থা এখন ছেড়ে দে মা ঘুমিয়ে বাঁচিকিন্তু এসব কথা বাইরের লোককে বলা যায় নাতাই একটু ঝাঁঝ নিয়ে বলেন, ‘লোকটাকে ডাকো তো দেখি’ ডাকতেই লাখু গোয়ালা হাজিরসুপারের দিকে তাকিয়ে একটা লম্বা পেন্নাম ঠুকে বলে, ‘বলেন স্যার
তোমাকে এই হাসপাতালে গরু নিয়ে আসতে কে বলেছে?এটা কি গরুর হাসপাতাল?
-তা লয় জানিকিন্তু আমাকে যে বললেক এখন মানুষের হাসপাতালে পশুদেরও চিকিৎসে হচে
শেষের কথাটা শুনে সুপার রীতিমত রেগে উঠে বলেন, ‘কে বলেছেএই কথা কে বলেছে শুনি
-এজ্ঞে আমার পুঁটিকে যে মাস্টার পেরাইভেট পড়ায়সেই তো বললেক
-তোমাকে বলে দিলেআর তুমি অমনি নিয়ে চলে এলে
-কি করব সারআমি তো লেকাপড়া শিখি নাইআমাকে যা বললেক তাই করলুম বললেক, ‘লাখু কাকাতুমার গরুর বাচ্চা দিবেতুমি আমাদের মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে চলে যাবে’ আমি অবাক হয়ে শুধারাম, ‘আমাদের হাসপাতালে আমার লখির চিকিৎসে করবেক কেনে?’ আমাকে বললেক, ‘তুমার আর বুদ্ধি হল নাই কাকাকলকেতাই মানুষের হাসপাতালে কুকুরের টিরিটমেন্ট হইচেআমাদের হাসপাতালে তুমার গরুর চিকিৎসে হবেক না কেনে?’
আমি বললুম, ‘নারে তুই আমাকে বোকা বানাচ্ছিস’ আমাকে বললেক, ‘নাগো কাকাতুমি এক কাজ করপঞ্চায়েত অফিস থেকে লিখিয়ে নাও
আমি সঙ্গে সঙ্গে আমাদের পাড়ার ডালু বোসকে বললামদুদিন পর ডালু বোস কাগজ দিয়ে দিলেকআমার লগে ভারি খাতির কিনাশেষের কথাগুলো শুনেই সুপার রীতিমত অবাক হয়ে বলল,‘তোমাকে কাগজ দিয়ে দিলে?’
লাখু বেশ স্বাভাবিক ভাবেই বলে, ‘হুঁদিবে নাই কেনআমাদের গাঁয়ের বটে
রাগে তখন সুপারের মাথা ফুটতে আরম্ভ করছেযথা সম্ভব মাথা ঠাণ্ডা রেখে বলে, ‘দেখি তো কাগজ টা
লাখু গোয়ালা পকেট থেকে কাগজটা বের করে সুপারের হাতে দিলকাগজটা পড়ে সুপারের চোখ দুটো  খুলে পাশের গাছে চেপে যাওয়ার মত অবস্থা হলকাগজের ভাষা সত্যি হলে গরুর নাম লক্ষী ঘোষবাবার নাম লক্ষণ ঘোষসুপার কাগজটা টেবিলে রেখে লক্ষণের দিকে তাকিয়ে বলে, ‘তুমি পড়াশোনা কর নি?’
এজ্ঞে নানুনু বেলাতে গেদে অভাব ছিলপড়তে পারি নাই
সুপারের অনেক কথা বলতে ইচ্ছে করলেও কিছু না বলে শুধু বলে, ‘দেখ এটা মানুষের হাসপাতালএখানে পশুর চিকিৎসা হয় না’ লাখু বলে,‘কেনেকলকেতার হাসপাতালে কুকুরের টিরিটমেন্ট হলে ইখানে গরুর হবেক নাই কেন?’
এই প্রশ্নে সুপার কি উত্তর দেবে বুঝতে পারছিল না,শুধু বলে,‘তোমাদের গ্রামে গরুর ডাক্তার যায় না?’
যায় সারতবে ভালো লয়প্যাটে পুকার উষুধ দ্যায়উসব খেলে গরুট গেদে লাদে,ইতিমধ্যে বাইরে একটা গোলমাল শুনে সুপার তার চেম্বারের বাইরে এসে দেখে হাসপাতালে ভিতরে সবাই একটা গরুকে নিয়ে অস্থির গরুটাও হাম্বা হাম্বা করে ডেকে বেশ কয়েকটা ঘরে কিছু ক্ষয় ক্ষতি করে শেষে লেবার রুমে ঢুকে পড়েছেকথাটা শুনে লক্ষণ লেবার রুমের ভিতর গিয়ে মিনিট দশ পরে হাসি মুখ নিয়ে বেরিয়ে বলে, ‘আমার লখির বকনা হইছে গ্যাঁজলাটা কেটি গেলে আপনাকে খাঁটি দুধ খাওয়াবো

Sougata Chatterjee
B1-85/1, V.K.Nagar, M.A.M.C, Durgapur-713210

Paschim Bardhaman


💎💎💎💎💎💎💎💎💎💎


মা 
এফ শামিন


মা শুধু একটি সম্পর্কের নাম নয়
 নয় শুধু একজন ব্যক্তি,
 মা আমার বেঁচে থাকার অক্সিজেন
 মা'ই আমার অফুরন্ত প্রাণশক্তি।

মায়ের কোলে মাথা রেখে ভুলে যাই
 সমস্ত ক্লেশ সমস্ত ক্লান্তি,
মা আমার পরম অভয়াশ্রম
মায়ের স্নেহাচলে পৃথিবীর সমস্ত শান্তি।

 মায়ের থেকে যদি দূরে থাকি  
কেঁদে ওঠে দুঃখ ভারাক্রান্ত মন, 
মা আমার কাছে সৃষ্টিকর্তা প্রদত্ত
 অমূল্য সাত রাজার ধন। 
দূরদেশ হতে নিজ গৃহে ফিরে
 যখন দেখি মায়ের মুখ,
 হৃদয়ের  অতৃপ্ত অনুভূতি গুলি 
মায়ের স্পর্শ পেতে হয়ে ওঠে উন্মুখ।

এমন তুলনাহীন ভালোবাসার আধার মমতাময়ী মাকে
 যখন দেখি ফেলে যায় বৃদ্ধাশ্রমে, 
খুব ইচ্ছে হয় ডেকে বলি সে সন্তানদের
ভুলে গেছ কি ভাই, ফল লভিত হয় নিজ কর্মে?

আজ পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ আশ্রয়কে বৃদ্ধাশ্রমে রেখে
করে গেলে যে বীজ বপন,
একদিন ঠিক এর ফল পাবে তুমি
সেদিন নিষ্ফল হয়ে যাবে তোমার সকল অরণ্যে রোদন।

বলি শুধরে নাও তব ভুল এইবেলা
ধরণীর শ্রেষ্ঠ সম্পদকে তুলে নাও বুকে,
ভালো থাকুক ধরিত্রীর সকল  মা
প্রতিটি পরিবার ভরে উঠুক নিজ মাতৃসুখে।




কবি ফেরদৌসি শামিনের জন্ম: ২৯-১২-৯৫ ইং, পঞ্চগড় সদরের ধাক্কামারা ইউনিয়নের ঘাটিয়ার পাড়া গ্রামে। পিতা: এ. কে. এম শহিদুল ইসলাম ( অবসর প্রাপ্ত সরকারি ব্যাংক কর্মকর্তা)  মাতা: শাহানা বেগম( গৃহিনী)। ছোটবেলা থেকেই লেখালেখির প্রতি কবির  প্রচন্ড অনুরাগ।  কবির প্রিয় শখ বই পড়া ও প্রকৃতি বিলাস।   তিনি বর্তমানে এম.এস. সি. (পদার্থবিজ্ঞান)  অধ্যয়নরত। এই কবিতাটি কবি তার মা- কে  উৎসর্গ করেছেন।



🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄🎄


ক্রিকেট ছেড়ে ফুটবল দলে সাকিব!

একুশে টেলিভিশন
 প্রকাশিত : ২৩:০৭ ৮ নভেম্বর ২০১৯
   
ফুটবল দলে সাকিব
ফুটবল দলে সাকিব
ম্যাচ ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব পেয়েও তা চেপে রাখার দায়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের (আইসিসি) দেয়া এক বছরের নিষেধাজ্ঞা কাটাচ্ছেন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। যে কারণে চলমান ভারত সফরে নেই তিনি। ভারতীয় জুয়াড়ির কাছ থেকেই তিন তিনবার সাকিব ওই প্রস্তাব পান বলেই জানা গেছে। 
এদিকে, নিষেধাজ্ঞায় থাকা সাকিব এ মুহূর্তে ক্রিকেটের পরিবর্তে ফুটবল নিয়েই ব্যস্ত। শুক্রবার সকালে রাজধানীর আর্মি স্টেডিয়ামে কোরিয়ান একটি দলের বিপক্ষে ফুটবল খেলেছেন দেশ সেরা এ ক্রিকেটার।
সামাজিক ফুটবল ক্লাব ফুটি হ্যাগসের হয়ে এদিন মাঠে নামেন সাকিব। প্রীতি এ ম্যাচে তাদের প্রতিপক্ষ ছিল দ্যা কোরিয়ান এক্সপার্ট টিম। ম্যাচটিতে বেশ কজন পেশাদার ফুটবলার নিয়ে গঠিত সাকিবের দল ফুটি হ্যাগস  জয় পায় ৩-২ গোলের ব্যবধানে।  
জানা গেছে, প্রিয় পুত্র সাকিব আল হাসানকে ফুটবলার হিসেবে গড়ে তোলারই ইচ্ছা ছিল বাবা মাসরুর রেজার। কিন্তু ফুটবলের চেয়ে ক্রিকেটেই বেশি পারদর্শী ছিলেন সাকিব। যে কারণে ফুটবল ছেড়ে ক্রিকেটেই ক্যারিয়ার গড়েন তিনি। যার পরবর্তী ইতিহাস সবারই জানা। 
তবে ক্রিকেটের পর ফুটবলই সাকিবের কাছে সবচেয়ে প্রিয় খেলা। যে কারণে ফুটবলের প্রতি সাকিবের ঝোঁক রয়েছে। জাতীয় দলের সঙ্গে থাকলে মাঝে মধ্যেই ক্রিকেট মাঠে গা গরমের জন্য ফুটবল খেলায় মেতে ওঠেন ক্রিকেটাররা। ফুটবল অনুরাগী সাকিব তাইতো এবার মাঠেই খেললেন ফুটবল। 
যেহেতু ২০২০ সালের নভেম্বর পর্যন্তই সব ধরনের ক্রিকেট থেকে। তাই ক্রিকেটের পাশাপাশি এ সময়টাতে ফুটবল নিয়েই হয়তো মেতে থাকতে দেখা যাবে সাকিবকে। 



ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হয়ে ফুটবল ধরলেন সাকিব

deshebideshe.com
Nov 9, 2019 12:00 PM

ঢাকা, ০৯ নভেম্বর - ক্রিকেটে এক বছরের জন্য নিষিদ্ধ। জুয়াড়ির কাছ থেকে ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব পেয়ে গোপন করায় সাকিব আল হাসানকে এই নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে আইসিসি। আপাতত তাই সব ধরনের ক্রিকেটের বাইরে রয়েছেন বাংলাদেশ তথা বিশ্বসেরা এই অলরাউন্ডার।

এবার কি তবে অভিমান করে ক্রিকেটটাই ছেড়ে দিচ্ছেন সাকিব? ক্যারিয়ার গড়তে যাচ্ছেন ফুটবলার হিসেবে? না, এমন কিছু নয় আসলে। তবে আপাতত যেহেতু ক্রিকেটের বাইরে রয়েছেন, এই সময়টায় ফুটবলের সঙ্গে সময় কাটাতে তো বাধা নেই।





No comments: